Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Title
Bangladesh won the prestigious WSIS Award
Details

আবারও বিশ্বের আইসিটি সেক্টরের সম্মানজনক ‘ওয়ার্ল্ড সামিট অন দ্য ইনফরমেশন সোসাইটি (ডাব্লিউএসআইএস)’ অ্যাওয়ার্ড জিতেছে বাংলাদেশ।

সরকারের অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশনের (এটুআই) ‘জাতীয় তথ্য বাতায়ন’ প্রকল্পটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চূড়ান্ত মনোনয়ন পাওয়া শতাধিক প্রকল্পকে পেছনে ফেলে বিজয়ী হয়েছে।

ইতিমধ্যে পুরস্কার গ্রহণ করতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় গেছে এটুআইয়ের প্রতিনিধি দল। সোমবার থেকে সেখানে পাঁচ দিনব্যাপী ডাব্লিউএসআইএস ফোরাম শুরু হয়েছে।

দলে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ও মহাপরিচালক (প্রশাসন) কবির বিন আনোয়ার, এটুআই প্রোগ্রামের পলিসি অ্যাডভাইজার আনীর চৌধুরী এবং ই-সার্ভিস পরিচালক ড. মোঃ আব্দুল মান্নান।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বিকাল ৪টায় সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার দেয়া হবে।

এটুআই প্রকল্পের জনপ্রেক্ষিত বিশেষজ্ঞ নাইমুজ্জামান মুক্তা টেকশহরডটকমকে জানান, এবার বাংলাদেশ থেকে সাতটি প্রকল্প সম্মানজনক এ পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পেয়েছিল। এরমধ্যে চলতি সম্মেলনে এটুআইকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

তিনি বলেন, যেহেতু এটুআইকে ছাড়া অন্যদের আমন্ত্রণ জানানো হয়নি সে হিসেবে কোন একটি সুখবর আশা করা যায়। তবে মঙ্গলবার ডাব্লিউএসআইএসের ঘোষণার পূর্বে নিশ্চিত নই।

এবার ডাব্লিউএসআইএস পুরস্কারে প্রাথমিক মনোনয়নের তালিকায় চারটি ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের সাতটি প্রকল্প স্থান পেয়েছিল।

এগুলো হলো, অ্যাক্সেস টু ইনফরমেশনের (এটুআই) শিক্ষক বাতায়ন ও জাতীয় তথ্য বাতায়ন, সিনেসিস আইটির মোবাইল স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক প্রকল্প এমহেলথ, প্রাকটিক্যাল অ্যাকশন বাংলাদেশের কৃষি তথ্যসেবা বিষয়ক প্রকল্প হেলো ১৬১২৩, এমপাওয়ার সোশ্যাল এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের আমাদের ডাক্তার ও ফার্মার কোয়ারি সিস্টেম এবং উইন মিয়াকি লিমিটেডের কৃষি তথ্য সার্ভিস ২৭৬৭৬।

এরআগে ২০১৪ সালেও এটুআইয়ের ‘সার্ভিস অ্যাট সিটিজেন ডোরস্টেপস’ নামের প্রজেক্ট বিশ্বের প্রায় দেড়’শ প্রকল্পকে পেছনে ফেলে পুরস্কার পায়।

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় গত বছরের সেই পুরস্কার গ্রহণ করেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তখন তার সাথে ছিলেন এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক কবির বিন আনোয়ার এবং বাংলাদেশের ইউএনডিপির সহকারি পরিচালক কে এম মোরশেদ।

Attachments
Publish Date
26/05/2015